প্রথম আলো :

কানাডায় কেটি পেরির কনসার্টে যাওয়ার অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?

কানাডায় কেটি পেরির কনসার্টে যাওয়ার অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?

হিমি: জীবনের সেরা একটি অভিজ্ঞতা। বিমানের টিকিট বুকিংয়ের আগেই—প্রায় ৯ মাস আগে কনসার্টের টিকিট নিশ্চিত করি (হাসি)। এর আগে এত বড় কনসার্ট দেখা হয়নি, তাই প্রথমে বুঝতেই পারছিলাম না, আমাদের জন্য কী অপেক্ষা করছে। আমি আর আমার বড় ভাই খুব রোমাঞ্চিত ছিলাম। অনেক আগেই ভেন্যুর সামনে গিয়ে লাইনে দাঁড়াই। দীর্ঘ লাইন পেরিয়ে যখন স্কোশাব্যাংক অ্যারেনায় ঢুকলাম—এত বড় ভেন্যু! বাইরে থেকে বোঝাই যায় না। পুরো আয়োজনটাই ছিল দুর্দান্ত।

হিমি: জীবনের সেরা একটি অভিজ্ঞতা। বিমানের টিকিট বুকিংয়ের আগেই—প্রায় ৯ মাস আগে কনসার্টের টিকিট নিশ্চিত করি (হাসি)। এর আগে এত বড় কনসার্ট দেখা হয়নি, তাই প্রথমে বুঝতেই পারছিলাম না, আমাদের জন্য কী অপেক্ষা করছে। আমি আর আমার বড় ভাই খুব রোমাঞ্চিত ছিলাম। অনেক আগেই ভেন্যুর সামনে গিয়ে লাইনে দাঁড়াই। দীর্ঘ লাইন পেরিয়ে যখন স্কোশাব্যাংক অ্যারেনায় ঢুকলাম—এত বড় ভেন্যু! বাইরে থেকে বোঝাই যায় না। পুরো আয়োজনটাই ছিল দুর্দান্ত।

প্রথম আলো :

প্রথম আলো :

কনসার্টের কোন অংশটা সবচেয়ে ভালো লেগেছে?

হিমি: কেটি পেরির এন্ট্রিটা সবচেয়ে ভালো লেগেছে। এ ছাড়া স্টেজের সবকিছু—ড্যান্সার, প্রপস, লাইট—সবই ছিল অসাধারণ। কেটিকে দেখতে দেখতে তাঁর সঙ্গে কণ্ঠ মেলানোর মুহূর্তটাই ছিল সবচেয়ে বিশেষ। এত মানুষের আয়োজন এত গোছানো হতে পারে, সেটা সামনে থেকে না দেখলে বিশ্বাস হতো না।

প্রথম আলো :

আগে থেকেই কেটি পেরির অনুরাগী ছিলেন, নাকি হঠাৎই এ কনসার্টে যাওয়ার আগ্রহ তৈরি হয়?

আগে থেকেই কেটি পেরির অনুরাগী ছিলেন, নাকি হঠাৎই এ কনসার্টে যাওয়ার আগ্রহ তৈরি হয়?

হিমি: যাঁদের গান নিয়মিত শুনি, তাঁদের মধ্যে কেটি পেরি অন্যতম। প্রায় ১২-১৫ বছর ধরে তাঁর গান শুনি। তাঁকে সামনে থেকে দেখতে আমরা এতটাই রোমাঞ্চিত ছিলাম যে সিট না নিয়ে মঞ্চের একদম সামনের স্ট্যান্ডিং টিকিট নিয়েছিলাম। তাঁকে এত কাছ থেকে দেখেছি—এখনো গায়ে কাঁটা দিচ্ছে!

হিমি: যাঁদের গান নিয়মিত শুনি, তাঁদের মধ্যে কেটি পেরি অন্যতম। প্রায় ১২-১৫ বছর ধরে তাঁর গান শুনি। তাঁকে সামনে থেকে দেখতে আমরা এতটাই রোমাঞ্চিত ছিলাম যে সিট না নিয়ে মঞ্চের একদম সামনের স্ট্যান্ডিং টিকিট নিয়েছিলাম। তাঁকে এত কাছ থেকে দেখেছি—এখনো গায়ে কাঁটা দিচ্ছে!

প্রথম আলো :

প্রথম আলো :

কেটিকে কাছ থেকে দেখার অনুভূতিটা কেমন ছিল?

হিমি: অনেক সময় ভক্তদের সঙ্গে দেখা হলে দেখি, আনন্দে তাঁরা কথা বলতে ভুলে যান। তখন ভাবতাম, এমন হয়? এবার বুঝলাম, এটা সত্যি হয়। যদিও আমি কেটির সঙ্গে নিজের তুলনা দিচ্ছি না, কিন্তু একজন ভক্ত হিসেবে সেই অনুভূতিটা এবার নিজের মধ্যেই অনুভব করলাম।

প্রথম আলো :

এই কনসার্টের অভিজ্ঞতা কি আপনাকে পেশাগত বা ব্যক্তিগতভাবে প্রভাবিত করেছে?

এই কনসার্টের অভিজ্ঞতা কি আপনাকে পেশাগত বা ব্যক্তিগতভাবে প্রভাবিত করেছে?

হিমি: অবশ্যই। কেটি পেরির বয়স এখন ৪০–এর কাছাকাছি। এ বয়সে এসে নিজেকে যেভাবে ফিট রেখেছেন, পারফর্ম করছেন—সেটা সামনে থেকে না দেখলে ভাষায় বোঝানো যাবে না। এটা দেখে অনেক চিন্তা এসেছে নিজের মধ্যে, আরও যত্নে রাখার অনুপ্রেরণা পেয়েছি। আর বেশি ভালো লেগেছে, কনসার্টের মাঝখানে তিনি তাঁর মা হওয়ার জার্নি, সন্তানের জন্য বিরতি নেওয়ার গল্প শেয়ার করেছেন। এত বড় একজন তারকা যেভাবে পরিবারকে সময় দেওয়ার কথা বললেন, সেটা হৃদয় ছুঁয়ে গেছে।

হিমি: অবশ্যই। কেটি পেরির বয়স এখন ৪০–এর কাছাকাছি। এ বয়সে এসে নিজেকে যেভাবে ফিট রেখেছেন, পারফর্ম করছেন—সেটা সামনে থেকে না দেখলে ভাষায় বোঝানো যাবে না। এটা দেখে অনেক চিন্তা এসেছে নিজের মধ্যে, আরও যত্নে রাখার অনুপ্রেরণা পেয়েছি। আর বেশি ভালো লেগেছে, কনসার্টের মাঝখানে তিনি তাঁর মা হওয়ার জার্নি, সন্তানের জন্য বিরতি নেওয়ার গল্প শেয়ার করেছেন। এত বড় একজন তারকা যেভাবে পরিবারকে সময় দেওয়ার কথা বললেন, সেটা হৃদয় ছুঁয়ে গেছে।

প্রথম আলো :

প্রথম আলো :

ভবিষ্যতে আর কোন শিল্পীর কনসার্ট দেখতে চান?

হিমি: অবশ্যই টেলর সুইফট! কিন্তু তাঁর কনসার্টের টিকিট তো বিক্রি শুরু হতেই শেষ হয়ে যায়। আশা করি, ভবিষ্যতে একদিন তাঁকেও এভাবে সামনে থেকে দেখব। সামনে আমি আর ভাই ডুয়া লিপার কনসার্ট দেখতে যাচ্ছি—এ নিয়েও দারুণ এক্সসাইটেড!