হিলি বন্দর দিয়ে ১৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি
প্রকাশ: ১৭ আগস্ট, ২০২৫

দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম স্বাভাবিক রাখতে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রনালয়। ইতোমধ্যে গত ১৪ আগস্ট দেশের সোনা মসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে ১০০ মেট্রিকটন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে।
এদিকে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আরও ১৫০ মেট্রিকটন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি মিলেছে। তবে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত (দুপুর ২টা) কোনো পেঁয়াজের ট্রাক হিলি স্থলবন্দরে প্রবেশ করেনি।
আমদানির ঘোষণার পরপরই বাজারে কমতে শুরু করেছে পেঁয়াজের দাম। তিন দিনের ব্যবধানে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিতে ১৫ টাকা কমে ৬৫ টাকায় নেমে এসেছে।
হিলি স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপ-সহকারী কর্মকর্তা ইউসুফ আলী বলেন, হিলি স্থলবন্দর দিয়ে প্রথম ধাপে পাঁচটি প্রতিষ্ঠান মোট ১৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি পেয়েছে। অনুমতি পাওয়া প্রতিটি প্রতিষ্ঠান ৩০ মেট্রিকটন করে পেঁয়াজ আনতে পারবেন।
পেঁয়াজ আমদানিতে অনুমতি পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো হলো— সততা বাণিজ্যলায়, নাশাত ট্রেডার্স, আল মক্কা ইমপ্রেস, সুরাইয়া ট্রেডার্স এবং জগদীশ চন্দ্র রায়।
হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন শিল্পী বলেন, পেঁয়াজ আমদানিতে সীমিত পরিমাণ আইপি দেওয়া হয়েছে, যা ব্যবসায়ীদের জন্য যথেষ্ট নয়। সেই সঙ্গে প্রতিদিন মাত্র ৩০ টনের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। আগে এমন শর্ত ছিলো না। হাজার হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছিলো। যদি সরকার শর্ত দিয়ে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেয় তাহলে ব্যবসায়ীরা ক্ষতির মুখে পড়বে বলেও জানান তিনি।
হিলি কাস্টমসের তথ্যমতে, দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে চলতি বছরের সর্বশেষ ৩ মার্চ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি হয়েছিলো।
আরও পড়ুন