প্রকাশ: ২৩ আগস্ট, ২০২৫
-68a99a05549c1.jpg)
চাল আমদানিতে শুল্ক ৬৩ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২ শতাংশ নির্ধারণ করায় হিলি স্থলবন্দর দিয়ে চাল আমদানি বেড়েছে। এতে পাইকারি এবং খুচরা বাজারে কেজি প্রতি ২ থেকে ৪ টাকা কমেছে বিভিন্ন প্রকার চালের দাম।
প্রতিদিন ট্রাকে ট্রাকে আসছে চাল। হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে স্বর্ণা, শম্পা কাটারি, রত্নাসহ মিনিকেট জাতের চাল আমদানি করা হচ্ছে। ৪ মাস বন্ধ থাকার পর চলতি মাসের ১২ আগস্ট থেকে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু হয়েছে। ফলে পাইকারি ও খুচরা বাজারে কমতে শুরু করেছে চালের দাম।
বর্তমানে পাইকারি বাজারে শম্পা কাটারি জাতের চাল কেজি প্রতি ২ টাকা কমে ৬৮ টাকা, স্বর্ণা জাতের চাল কেজি প্রতি ২ টাকা কমে ৫৪ টাকায় এবং আটাশ জাতের চাল কেজি প্রতি ৪ টাকা কমে ৫৬ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে উনত্রিশ জাতের চাল আগের ৫৪ টাকা কেজি দরেই বিক্রি হচ্ছে। দাম কমায় সাধারণ ক্রেতাদের মধ্যে স্বস্তি ফিরছে।
হিলি স্থলবন্দরের চাল আমদানিকারক নূর ইসলাম বলেন, দেশজুড়ে চালের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকার ভারত থেকে ৪ মাস পর চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছে। এসব চাল ভারতে বিভিন্ন স্থান থেকে আমদানি করা হচ্ছে। আমদানি অব্যাহত থাকলে চালের দাম আরও কমে আসবে।
হিলি কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা জামান বাঁধন বলেন, চাল নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য। আমদানি চাল দ্রুত খালাসপূর্বক সব ধরনের সহযোগিতা করা হচ্ছে। চলতি মাসের ১২ আগস্ট থেকে ২৩ আগস্ট পর্যন্ত ভারতীয় ৩৪৪ ট্রাকে প্রায় ১৫ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানি হয়েছে এ স্থলবন্দর দিয়ে।