Advertisement
  • হোম
  • খেলা
  • এশিয়া কাপের সূচী নিয়ে চটেছেন রশিদ খান

এশিয়া কাপের সূচী নিয়ে চটেছেন রশিদ খান

মানবজমিন

প্রকাশ: ৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

24obnd

কোনো টুর্নামেন্টের শুরুর দিন ট্রফি উন্মোচন আর আরেক ভেন্যুতে অধিনায়কদের সংবাদ সম্মেলন! যে কোনো খেলাতেই এটা বিরল দৃশ্য। এবারের এশিয়া কাপে সেটাই হয়েছে। এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) এমন কান্ডে চটেছেন আফগানিস্তান অধিনায়ক রশিদ খান।

আজ টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ম্যাচে মুখোমুখি হয় আফগানিস্তান ও হংকং। এর আগে দুবাইয়ে হয় ট্রফি উন্মোচন ও অধিনায়কদের সংবাদ সম্মেলন। এরপর দেড়শো কিলোমিটার দূরে গিয়ে ম্যাচ খেলতে হয় রশিদ-ইব্রাহীমদের। স্বাভাবিকভাবেই এই সূচি তাদের মনে ধরার কথা নয়।

এ নিয়ে প্রশ্ন শুনেই রশিদ খান বললেন, 'আমার মনে হয় না এটা আদর্শ, এটা নিয়েই কথা হচ্ছিলো আমাদের ভেতর।' পাশেই থাকা ভারতীয় অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব মাথা নেড়ে হাসছিলেন। বাংলাদেশ অধিনায়ক লিটন দাসেরও অভিব্যক্তি ছিলো একই।

আয়োজকদের সরাসরি সমালোচনা করলে শাস্তির মুখে পড়তে হবে, রশিদ তাই নিজের হতাশা ব্যক্তি করেও কূটনৈতিক উত্তর দেন। আফগান এই অধিনায়ক বলেন, 'আমার মনে হয় না এটা আদর্শ, এটা নিয়েই এখানে আসার আগে আমরা নিজেদের মধ্যে কথা বলছিলাম। আপনার খেলা আবুধাবিতে, আপনি থাকছেন দুবাইতে। দুবাই থেকে গিয়ে আবুধাবিতে তিন ম্যাচ খেলবেন। এটা ব্যতিক্রমী, একজন পেশাদার ক্রিকেটার হিসেবে আপনাকে এটা মেনে নিতে হবে। আপনি যখন মাঠে থাকবেন তখন সব ভুলে যেতে হবে।'

এরপরই টি-টোয়েন্টি ফ্র্যাঞ্চাইজি আসরগুলোতে ব্যাপক চাহিদা থাকা রশিদ দুনিয়ার এ প্রান্ত, ও প্রান্ত ঘুরে খেলেন। সেইসব ঘটনা তুলে ধরে পেশাদার মানসিকতার কথা জানালেন তিনি, 'কোনো কোনো দেশে আমরা দুই-তিন ঘণ্টা ফ্লাই করে গিয়েই খেলতে নেমে যাই। আমি মনে করতে পারি, আমি বাংলাদেশ থেকে ফ্লাই করে যুক্তরাষ্ট্র গিয়ে খেলত নেমেছিলাম। আমাদেরকে মানসিকভাবে প্রস্তুত হতে হবে, মানসিকভাবে শক্ত হতে হবে। এজন্যই আমরা পেশাদার। আমরা যদি ভ্রমণ নিয়ে অভিযোগ করি তাহলে মাঠের পারফরম্যান্সে প্রভাব পড়বে। যখন খেলায় ঢুকব, শতভাগ দিতে হবে।'

অন্যদিকে জিম্বাবুয়ে সফরে ব্যস্ত থাকায় শ্রীলঙ্কা দল ৯ তারিখ দুবাই এসে পৌঁছায়। বিমানবন্দর থেকেই লঙ্কান অধিনায়ক চারিথা আসালাঙ্কাকে নিয়ে আসা হয় দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। এক প্রশ্নের তিনি বলেন, 'আমি তো ঘুমে তাকাতে পারছি না।'

আরও পড়ুন

Lading . . .