Advertisement

উত্তরপ্রদেশ থেকেই চারটে দল? IPL-এর টিম সংখ্যা বাড়ানো নিয়ে বড় ইঙ্গিত

এই সময়

প্রকাশ: ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বাড়বে দল?,ছবি: ANI,ইউপি টি-টোয়েন্টি লিগের ফাইনালে যোগী আদিত্যনাথ,Ei Samay
বাড়বে দল?,ছবি: ANI,ইউপি টি-টোয়েন্টি লিগের ফাইনালে যোগী আদিত্যনাথ,Ei Samay

১০টা দল নিয়ে আয়োজিত হচ্ছে IPL। এতদিন আটটা দল নিয়ে আয়োজিত হলেও তিন বছর আগে দুটো দলকে যোগ করা হয়। উত্তরপ্রদেশ থেকে সুযোগ পায় লখনৌ সুপার জায়ান্টস আর গুজরাট থেকে গুজরাট টাইটান্স। এ বার IPL-এ আরও দল বাড়ার ইঙ্গিত দিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। তিনি উত্তরপ্রদেশ থেকে আরও তিনটে দল রাখার দাবি জানালেন।

সদ্য ইউপি টি-টোয়েন্টি লিগ শেষ হয়েছে। ফাইনাল ম্যাচ আয়োজিত হয়েছে ভারতরত্ন শ্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী একানা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। লখনৌতে এই স্টেডিয়ামে ফাইনাল অনুষ্ঠানে যান যোগী আদিত্যনাথ। সেখানে তিনি বক্তব্য রাখার সময় বলেন, ‘আমি মনে করি উত্তরপ্রদেশ থেকে যতজন প্লেয়ার রয়েছেন, তাদের সবার উত্তরপ্রদেশে সুযোগ পাওয়া উচিত। এই রাজ্য অনেক প্লেয়ার জাতীয় দলকে দিচ্ছে।’

“Everything is possible in Uttar Pradesh.” Shri Yogi Adityanath Ji, Hon’ble Chief Minister, Uttar Pradesh shares his vision for Uttar Pradesh as India’s sporting powerhouse. He praises the shared effort it takes to build grassroots opportunities, nurture young cricketers, create… pic.twitter.com/ybwL3LsP36

উত্তরপ্রদেশের আয়তন ও জনসংখ্যা দেখে তিনি বলেন, ‘আমি বারবার BCCI কে জানাচ্ছি উত্তরপ্রদেশ যত বড় রাজ্য সেখানে IPL-এ মাত্র একটা দল কী করে হয়? ২৫ কোটি জনসংখ্যার প্রতিনিধিত্ব করছে মাত্র একটা দল? নূন্যতম চারটে দল হওয়া উচিত উত্তরপ্রদেশ থেকে। আমি BCCI-এর কাছে আবেদন করব, উত্তরপ্রদেশ থেকে যেন চারটে দলকে IPL-এ নেওয়া হয়।’

IPL teams

২০০৮ সাল থেকে IPL শুরু হওয়ার পর থেকে কোনও দল ছিল না উত্তরপ্রদেশ থেকে। ২০২২ সালে লখনৌ ফ্র্যাঞ্চাইজ়ি কেনেন সঞ্জীব গোয়েঙ্কা। নাম দেন লখনৌ সুপার জায়ান্টস। এ বার উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ চারটে দলের দাবি করায় বোর্ড পরের পদক্ষেপ কী করে সেই দিকে নজর থাকবে। BCCI ইতিমধ্যেই দ্বিপাক্ষিক সিরিজ়ের জন্য উত্তরপ্রদেশের স্টেডিয়ামগুলোকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। লখনৌ, কানপুরে ম্যাচ হচ্ছে।

যোগী আদিত্যনাথের দাবি নিয়ে BCCI কিছু মন্তব্য করেনি।

Lading . . .