Advertisement

বয়স্কদের কি শক্তি বাড়ানোর ব্যায়াম করা ভালো নয়? ৬টি মিথের বিপরীতে সত্য জেনে নিন

প্রথম আলো

প্রকাশ: ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

অনেকে ভাবেন প্রবীণেরা শুধু লো–ইমপ্যাক্ট ব্যায়ামই করবেনছবি: কবির হোসেন
অনেকে ভাবেন প্রবীণেরা শুধু লো–ইমপ্যাক্ট ব্যায়ামই করবেনছবি: কবির হোসেন

সত্য: নিয়মিত চলাফেরা ও হালকা ব্যায়াম জয়েন্টকে আরও সচল ও স্বাস্থ্যকর রাখে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, ‘মোশন ইজ লোশন’, অর্থাৎ নড়াচড়া নিজেই জয়েন্টের জন্য ওষুধের মতো কাজ করে।

সত্য: গবেষণা বলছে, ব্যায়াম স্মৃতিশক্তি বাড়ায়, কমাতে পারে বার্ধক্যজনিত স্মৃতিভ্রংশ (ডিমেনশিয়া)। তাই প্রচলিত এই মিথ যে ঠিক নয়, সেটি আলাদা করে বলার কিছু নেই।

সত্য: ব্যায়ামের ক্ষেত্রে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য যে গাইডলাইন রয়েছে, প্রবীণদের জন্যও তা–ই। সপ্তাহে অন্তত ১৫০ মিনিট ব্যায়াম (হাঁটা, সাইক্লিং ইত্যাদি) ও ২ থেকে ৩ দিন শক্তিবর্ধক ব্যায়াম প্রবীণদেরও করতে হবে। এই বয়সে বরং ভারসাম্য রক্ষার ব্যায়াম বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।

সত্য: হাঁটা, সাঁতার বা যোগব্যায়াম ভালো। তবে সঠিক নির্দেশনা মেনে কিছুটা তীব্র ব্যায়াম (যেমন রেজিস্ট্যান্স ট্রেনিং বা মেশিনে ব্যায়াম) সমানভাবে নিরাপদ ও কার্যকর।

সত্য: বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের মাংসপেশি দুর্বল হয়ে পড়ে। তাই নিয়মিত শক্তিবর্ধক ব্যায়াম করলে শরীর মজবুত থাকে। এই ব্যায়ামে প্রবীণদের দৈনন্দিন কাজকর্মে স্বাচ্ছন্দ্য বজায় থাকে, কমে পড়ে যাওয়ার ঝুঁকি।

সত্য: ওজন বহনকারী ব্যায়াম (যেমন হাঁটা, সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামা, হালকা ভারোত্তোলন) হাড়কে শক্তিশালী করে। সঠিক খাদ্যাভ্যাসের সঙ্গে মিলিয়ে নিলে হাড় ক্ষয় (অস্টিওপোরোসিস) প্রতিরোধ করা সম্ভব।

Lading . . .